Posts

Showing posts from February 24, 2012

শুঁটকিতে মেশানো হচ্ছে কীটনাশক!

Image
শুঁটকি করার জন্য মাছ কীটনাশক মেশানো পানিতে ভেজানো হচ্ছে। ছবিটি পাথরঘাটার বিষখালী নদীতীরের শুঁটকিপল্লী থেকে তোলা প্রথম আলো বরগুনা, পটুয়াখালী ও সুন্দরবনের দুবলারচরে উৎপাদিত শুঁটকিতে ক্ষতিকর কীটনাশক প্রয়োগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পোকামাকড় থেকে শুঁটকি রক্ষা করতে এ কীটনাশক মেশানো হচ্ছে। চিকিৎসক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, কীটনাশক মেশানো শুঁটকি মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। কীটনাশকযুক্ত শুঁটকি খেলে এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব হিসেবে ক্যানসারও হতে পারে। বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের হিসাব অনুযায়ী, ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশে প্রায় ৩১ লাখ মেট্রিক টন মাছ আহরিত হয়। এর ১০ শতাংশ মাছ শুঁটকি করা হয়। সে হিসাবে গত অর্থবছরে তিন লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন কাঁচা মাছ শুকিয়ে এক লাখ ২৫...

Maya Bono Biharini = LYRICS & TRANSLATION.

Mayabono biharini horini Gohono shopono shoncharini Keno taare dhoribarey kori pon? Okaron? Thaak thaak nijo mone durete Ami shudhu ba^nshoriro shurete Porosho koribo ore pran mon Okaron..! Chomokibe phagunero pobone Poshibe akashbani srobone Chitto akoolo hobe anukhkhon Okaron. Dur hote ami taare shadhibo Gopono biroho dore e ba^ndhibo Ba^ndhono-bihino shei je ba^ndhon Okaron. UNDERSTANDING THE SONG IN ENGLISH Illusive forest wanderer is a deer One who roams in deep dreams Why do you pledge to imprison it, for no reason that streams...... May it hide in my own mind from a distance. I'm the melody of the flute,in omnipresence. That touches the heart & soul alike for no reason that may strike. Kindled by the heavy monsoon breeze Trickles down the heavenly euphony The heart becomes restless for no reason that is harmony. From afar shall I be enticing Shall tie a bond in secrecy The bond that is unseen for no reason but pristine

Maya Bono Biharini = LYRICS & TRANSLATION.

Mayabono biharini horini Gohono shopono shoncharini Keno taare dhoribarey kori pon? Okaron? Thaak thaak nijo mone durete Ami shudhu ba^nshoriro shurete Porosho koribo ore pran mon Okaron..! Chomokibe phagunero pobone Poshibe akashbani srobone Chitto akoolo hobe anukhkhon Okaron. Dur hote ami taare shadhibo Gopono biroho dore e ba^ndhibo Ba^ndhono-bihino shei je ba^ndhon Okaron. UNDERSTANDING THE SONG IN ENGLISH Illusive forest wanderer is a deer One who roams in deep dreams Why do you pledge to imprison it, for no reason that streams...... May it hide in my own mind from a distance. I'm the melody of the flute,in omnipresence. That touches the heart & soul alike for no reason that may strike. Kindled by the heavy monsoon breeze Trickles down the heavenly euphony The heart becomes restless for no reason that is harmony. From afar shall I be enticing Shall tie a bond in secrecy The bond that is unseen for no reason but pristine

HAPPY NEW YEAR-2012

Image

Efforts on to bring down BSF firing to zero, Delhi assures Dhaka

Image
P Chidambaram and Shahara Khatun Star Online Report India on Friday assured Bangladesh that efforts are on to bring down the incidents of BSF firing along the border to zero level. New Delhi also assured Dhaka that the issue of proposed treaty on sharing of waters of Teesta river would be resolved. Home Minister Shahara Khatun received the assurances while she separately met with her Indian counterpart P Chidambaram and Indian Prime Minister Manmohan Singh, reports our New Delhi correspondent. "We are trying to resolve the Teesta issue," Shahara quoted Manmohan as saying when she called on him at his official residence. Prime Minister Sheikh Hasina's foreign affairs adviser Gowher Rizvi who was also present added that the Indian premier conveyed that "some progress has been made towards solving the Teesta issue and more works need to be done". The Teesta treaty could not be signed during Singh's visit to Dhaka in September last year following eleventh-hour ...

দুই বিঘা জমি

শুধু বিঘে-দুই ছিল মোর ভুঁই, আর সবই গেছে ঋণে। বাবু বলিলেন, 'বুঝেছ উপেন? এ জমি লইব কিনে।' কহিলাম আমি, 'তুমি ভূস্বামী, ভূমির অন্ত নাই - চেয়ে দেখো মোর আছে বড়জোর মরিবার মতো ঠাঁই। শুনি রাজা কহে, 'বাপু, জানো তো হে, করেছি বাগানখানা, পেলে দুই বিঘে প্রস্থে ও দিঘে সমান হইবে টানা - ওটা দিতে হবে।' কহিলাম তবে বক্ষে জুড়িয়া পাণি সজল চক্ষে, 'করুন রক্ষে গরিবের ভিটেখানি। সপ্তপুরুষ যেথায় মানুষ সে মাটি সোনার বাড়া, দৈন্যের দায়ে বেচিব সে মায়ে এমনি লক্ষ্মীছাড়া!' আঁখি করি লাল রাজা ক্ষণকাল রহিল মৌনভাবে, কহিলেন শেষে ক্রুর হাসি হেসে, 'আচ্ছা, সে দেখা যাবে।' পরে মাস-দেড়ে ভিটে মাটি ছেড়ে বাহির হইনু পথে - করিল ডিক্রি, সকলই বিক্রি মিথ্যা দেনার খতে। এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি, রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি। মনে ভাবিলাম, মোরে ভগবান রাখিবে না মোহগর্তে, তাই লিখি দিল বিশ্বনিখিল দু বিঘার পরিবর্তে। সন্ন্যাসীবেশে ফিরি দেশে দেশে হইয়া সাধুর শিষ্য - কত হেরিলাম মনোহর ধাম, কত মনোরম দৃশ্য। ভূধরে সাগরে বিজনে নগরে যখন যেখানে ভ্রমি তবু নিশিদিনে ভুলিতে পারি নে সেই দুই বিঘা জমি। হ...

আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়

আজ   ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়          লুকোচুরির খেলা।       নীল আকাশে কে ভাসালে          সাদা মেঘের ভেলা।             আজ   ভ্রমর ভোলে মধু খেতে,                   উড়ে বেড়ায় আলোয় মেতে,             আজ   কিসের তরে নদীর চরে                      চখাচখির মেলা। ওরে   যাবো না আজ ঘরে রে ভাই,          যাবো না আজ ঘরে! ওরে   আকাশ ভেঙে বাহিরকে আজ          নেব রে লুঠ করে।             যেন    জোয়ার জলে ফেনার রাশি ...

মেঘের পরে মেঘ জমেছে

মেঘের পরে মেঘ জমেছে, আঁধার করে আসে- আমায় কেন বসিয়ে রাখ একা দ্বারের পাশে। কাজের দিনে নানা কাজে থাকি নানা লোকের মাঝে, আজ আমি যে বসে আছি তোমারই আশ্বাসে। আমায় কেন বসিয়ে রাখ একা দ্বারের পাশে। তুমি যদি না দেখা দাও কর আমায় হেলা, কেমন করে কাটে আমার এমন বাদল-বেলা। দূরের পানে মেলে আঁখি কেবল আমি চেয়ে থাকি, পরাণ আমার কেঁদে বেড়ায় দুরন্ত বাতাসে। আমায় কেন বসিয়ে রাখ একা দ্বারের পাশে।

অদ্বৈধ

নরম ঘুমের ঘোর ভাঙল? দেখ চেয়ে অরাজক রাজ্য; ধ্বংস সমুখে কাঁপে নিত্য এখনো বিপদ অগ্রাহ্য? পৃথিবী, এ পুরাতন পৃথিবী দেখ আজ অবশেষে নিঃস্ব স্বপ্ন-অলস যত ছায়ারা একে একে সকলি অদৃশ্য। রুক্ষ মরুর দুঃস্বপ্ন হৃদয় আজকে শ্বাসরুদ্ধ, একলা গহন পথে চলতে জীবন সহসা বিক্ষুব্ধ। জীবন ললিত নয় আজকে ঘুচেছে সকল নিরাপত্তা, বিফল স্রোতের পিছুটানকে শরণ করেছে ভীরু সত্তা। তবু আজ রক্তের নিদ্রা, তবু ভীরু স্বপ্নের সখ্য; সহসা চমক লাগে চিত্তে দুর্জয় হল প্রতিপক্ষ! নিরুপায় ছিঁড়ে গেল দ্বৈদ নির্জনে মুখ তোলে অঙ্কুর, বুঝে নিল উদ্যোগী আত্মা জীবন আজকে ক্ষণভঙ্গুর। দলিত হৃদয় দেখে স্বপ্ন নতুন, নতুনতর বিশ্ব, তাই আজ স্বপ্নের ছায়ারা একে একে সকলি অদৃশ্য।। (কাব্যগ্রন্থঃ ঘুমনেই)

মণিপুর

এ আকাশ, এ দিগন্ত, এই মাঠ, স্বপ্নের সবুজ ছোঁয়া মাটি, সহস্র বছর ধ'রে এসে আমি জানি পরিপাটি, জানি এ আমার দেশ অজস্র ঐতিহ্য দিয়ে ঘেরা, এখানে আমার রক্তে বেঁচে আছে পূর্বপুরুষেরা। যদিও দলিত দেশ, তবু মুক্তি কথা কয় কানে, যুগ যুগ আমরা যে বেঁচে থাকি পতনে উত্থানে! যে চাষী কেটেছে ধন, এ মাটিতে নিয়েছে কবর, এখনো আমার মধ্যে ভেসে আসে তাদের খবর। অদৃশ্য তাদের স্বপ্নের সমাচ্ছন্ন এদেশের ধূলি, মাটিতে তাদের স্পর্শ, তাদের কেমন ক'রে ভুলি? আমার সম্মুখে ক্ষেত, এ প্রান্তরে উদয়স্ত খাটি, ভালবাসি এ দিগন্ত, স্বপ্নের সবুজ ছোঁয়া মাটি। এখানে রক্তের দাগ রেখে গেছে চেঙ্গিস, তৈমুর, সে চিহ্নও মুছে দিল কত উচ্চৈঃশ্রবাদের খুর। কত যুদ্ধ হয়ে গেছে, কত রাজ্য হয়েছে উজাড়, উর্বর করেছে মাটি কত দিগ্বিজয়ীর হাড়। তবুও অজেয় এই শতাব্দীগ্রথিত হিন্দুস্থান, এরই মধ্যে আমাদের বিকশিত স্বপ্নের সন্ধান। আজন্ম দেখেছি আমি অদ্ভুত নতুন এক চোখে, আমার বিশাল দেশ আসমুদ্র ভারতবর্ষকে। এ ধুলোয় প্রতিরোধ, এ হাওয়ায় ঘুর্ণিত চাবুক, এখানে নিশ্চিহ্ন হল কত শত গর্বোদ্ধত বুক। এ মাটির জন্যে প্রাণ দিয়েছি তো কত যুগ ধ'রে রেখেছি মাটির মান কতবার কত যুদ্ধ ক'রে। ...

দিক্প্রান্তে

ভাঙন নেপথ্য পৃথিবীতে; অদৃশ্য কালের শত্রু প্রচ্ছন্ন জোয়ারে, অনেক বিপন্ন জীব ক্ষয়িষ্ণু খোঁয়াড়ে উন্মুখ নিঃশেষে কেড়ে নিতে, দুর্গম বিষণ্ণ শেষ শীতে। বীভৎস প্রাণের কোষে কোষে নিঃশব্দে ধ্বংসের বীজ নির্দিষ্ট আয়ুতে পশেছে আঁদার রাত্রে- প্রত্যেক স্নায়ুতে;- গোপনে নক্ষত্র গেছে খসে আরক্তিম আদিম প্রদোষে।। দিনের নীলাভ শেষ আলো জানাল আসন্ন রাত্রি দুর্লক্ষ্য সংকেতে। অনেক কাস্তের শব্দ নিঃস্ব ধানেক্ষেতে সেই রাত্রে হাওয়ায় মিলাল; দিক্প্রান্তে সূর্য চমকাল।। (কাব্যগ্রন্থঃ ঘুমনেই)

চিরদিনের

এখানে বৃষ্টিমুখর লাজুক গাঁয়ে এসে থেমে গেছে ব্যস্ত ঘড়ির কাঁটা, সবুজ মাঠেরা পথ দেয় পায়ে পায়ে পথ নেই, তবু এখানে যে পথ হাঁটা। জোড়া দীঘি, তার পাড়েতে তালের সারি দূরে বাঁশঝাড়ে আত্মদানের সাড়া, পচা জল আর মশায় অহংকারী নীরব এখানে অমর কিষাণপাড়া। এ গ্রামের পাশে মজা নদী বারো মাস বর্ষায় আজ বিদ্রোহ বুঝি করে, গোয়ালে পাঠায় ইশারা সবুজ ঘাস এ গ্রাম নতুন সবুজ ঘাগরা পরে। রাত্রি এখানে স্বাগত সান্ধ্য শাঁখে কিষাণকে ঘরে পাঠায় যে আল-পথ; বুড়ো বটতলা পরস্পরকে ডাকে সন্ধ্যা সেখানে জড়ো করে জনমত। দুর্ভিক্ষের আঁচল জড়ানো গায়ে এ গ্রামের লোক আজো সব কাজ করে, কৃষক-বধূরা ঢেঁকিকে নাচায় পায়ে প্রতি সন্ধ্যায় দীপ জ্বলে ঘরে ঘরে। রাত্রি হলেই দাওয়ার অন্ধকারে ঠাকুমা গল্প শোনায় যে নাতনীকে, কেমন ক'রে সে আকালেতে গতবারে, চলে গেল লোক দিশাহারা দিকে দিকে। এখানে সকাল ঘোষিত পাখির গানে কামার, কুমোর, তাঁতী তার কাজে জোটে, সারাটা দুপুর ক্ষেতের চাষীরা কানে একটানা আর বিচিত্র ধ্বনি ওঠে। হঠাৎ সেদিন জল আনবার পথে কৃষক-বধূ সে থমকে তাকায় পাশে, ঘোমটা তুলে সে দেখে নেয় কোনোমতে, সবুজ ফসলে সুবর্ণ যুগ আসে।। (কাব্যগ্রন্থঃ ঘুমনেই)

ভুলে যাওয়া কিছু স্বপ্ন

আধো রাতে মাঝে মাঝে ঘুম ভেঙ্গে যাই......... বড্ড তেষ্টা পেয়ে যাই। কিন্তু কি করব। যে অথই সাগরে আমি পাড়ি দিয়েছি, সে অথই সাগরের পানি দেখে আর আমার ...... চলবে। Blogged with the Flock Browser